শুক্রবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৫, ০৫:৩১ পূর্বাহ্ন

সর্বশেষ সংবাদ :
নলছিটির ইউএনওর বিরুদ্ধে অভিযোগের পাহাড় (পর্ব-১) বাংলাদেশ দূতাবাস কুয়েতে বাংলা নববর্ষ বরন রুপাতলী বাজারে অতিরিক্ত খাজনা আদায় বন্ধে ছাত্রদলের প্রচারণা   বরিশালে ওয়ারেন্ট ভুক্ত ছাত্রলীগ নেতাকে নিয়ে আসামী ধরতে গিয়ে বিপাকে পুলিশ তৃণমূলের যুব উন্নয়ন ও ক্ষমতায়ণের বাতিঘর আরিফুর রহমান শুভ সাংবাদিক এম জাহিদের মায়ের দাফন সম্পন্ন বরিশালে চরকাউয়া মাঝিমাল্লা সমিতির উদ্যোগে শ্রমিকদের মাঝে ঈদবস্ত্র প্রদান বরিশালে এ.কে স্কুলের সভাপতি মামুন’কে এনামুল ও মিরাজের শুভেচ্ছা বরিশালের একে স্কুলের এডহক কমিটি সভাপতি আজিজুর রহমান মামুন বোরহানউদ্দিনে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সাইন্টিফিক উপকরণ বিতরণ
ঘূর্ণিঝড় মোখা: সারা দেশে অভ্যন্তরীণ নৌপথে লঞ্চ চলাচল বন্ধ

ঘূর্ণিঝড় মোখা: সারা দেশে অভ্যন্তরীণ নৌপথে লঞ্চ চলাচল বন্ধ

নদক:: অতিপ্রবল ঘূর্ণিঝড় মোখার কারণে সারাদেশে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত অভ্যন্তরীণ নৌপথে সকল প্রকার নৌযান চলাচল বন্ধ থাকবে বলে জানিয়েছে নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয়।

বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন কর্তৃপক্বি আইডব্লিউটিএ’র উদ্ধৃতি দিয়ে নৌ মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. জাহাঙ্গীর আলম খান এতথ্য জানিয়েছেন।

আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড় ‘মোখা’ উত্তর-উত্তরপূর্ব দিকে অগ্রসর হয়ে সকাল (১৩ মে) ৬ টায় চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ৮১৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-দক্ষিণপশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ৭৪৫ কিলোমিটার দক্ষিণ-দক্ষিণপশ্চিমে, মোংলা সমুদ্রবন্দর থেকে ৭৮৫ কিলোমিটার দক্ষিণে এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ৭৪৫ কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থান করছিল।

এটি আরও উত্তর-উত্তরপূর্ব দিকে অগ্রসর ও ঘণীভূত হয়ে ১৪ মে সকাল ৬টা থেকে সন্ধ্যা ৬টার মধ্যে কক্সবাজার-উত্তর মায়ানমার উপকূল অতিক্রম করতে পারে। এই ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের নিকটবর্তী এলাকায় সাগর খুবই বিক্ষুদ্ধ রয়েছে। কক্সবাজার ও চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দরকে ৮ নম্বর মহাবিপদ সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। এছাড়া পায়রা ও মোংলা সমুদ্রবন্দরকে ৪ নম্বর স্থানীয় হুঁশিয়ারি সংকেত সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।

অতি প্রবল ঘূর্ণিঝড়টির অগ্রবর্তী অংশ ও বায়ুচাপ পার্থক্যের আধিক্যের প্রভাবে উপকূলীয় জেলা কক্সবাজার ও চট্টগ্রাম এবং তাদের অদূরবর্তী দ্বীপ ও চরসমূহের নিম্নাঞ্চল স্বাভাবিক জোয়ারের চেয়ে ০৮-১২ ফুট অধিক উচ্চতার বায়ু তাড়িত জলোচ্ছ্বাসে প্লাবিত হতে পারে।

ঘূর্ণিঝড়টির প্রভাবে চট্টগ্রাম, সিলেট ও বরিশাল বিভাগে ভারী (৪৪-৮৮ মিমি) থেকে অতি ভারী (৮৯ মিমি বা তার বেশি) বর্ষণ হতে পারে এবং অতি ভারী বর্ষণের প্রভাবে কক্সবাজার, বান্দরবান, রাঙ্গামাটি, খাগড়াছড়ি ও চট্টগ্রামের পাহাড়ী অঞ্চলের কোথাও কোথাও ভূমি ধ্বস হতে পারে। উত্তর বঙ্গোপসাগরে অবস্থানরত সব মাছ ধরার নৌকা ও ট্রলারকে পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত নিরাপদ আশ্রয়ে থাকতে বলা হয়েছে।

সংবাদটি শেয়ার করুন ...




© All rights reserved DailyAjkerSundarban